তৃতীয় শ্রেণি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
বিষয় : বাংলা
১ ) ‘ তা নদীমা তোর মেয়ের সারা গায়ে গয়না পরিয়ে দিয়েছেন ‘ – একথা কে বলেছিল ?
উঃ – গৌরী ধর্মপালের লেখা ‘ সোনা ‘ গল্পে চাষী একথা বলেছিল ।
২ ) ‘ সে থেকে সেই গাঁয়ের নাম হল সোনারগাঁ। ‘ – গাঁয়ের নাম সোনারগাঁ হল কেন ?
উঃ – একদিন চাষী ও তার বউ তাদের মেয়ে সোনাকে নিয়ে নদীতে স্নান করতে যায় । স্নানের পর গা মোছাতে গিয়ে চাষী দেখে মেয়ের গায়ে বালি চিকচিক করছে । সে ভালো করে লক্ষ্য করে বুঝলো এ বালি নয় আসলে সোনা । এই খবর শুনে সরকারের লোকেরা যন্ত্রপাতি নিয়ে আসে নদীতে সোনা খুঁজতে । সেই থেকে সেই গাঁয়ের নাম হল সোনারগাঁ ।
৩ ) ‘ তোমরা কি ? মানুষ না পিশাচ ? ‘ – সোনার একথা বলার কারণ কি ?
উঃ – নদীকে কেউ নোংরা করলে সোনা বাঘিনীর মত রেগে যায় । তার মতে নদী যে মা । তাই নদীকে কুলষিত করলে সে তাদের বলে ‘ তোমরা কি ? মানুষ না পিশাচ ? ‘
৪ ) ‘ সঙ্গে যেতুম তোর আমি জীবনভর। ‘ – কোন কবি নদীর সঙ্গে জীবনভর যেতে পারেন না ?
উঃ – ‘ নদী ‘ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় নদীর সাথে সারা জীবন চলতে পারেননি কারণ নদী সোজা পথে না চলে বাঁকা পথে চলে । কিন্তু কবিকে পথ-ঘাটের দশজনায় বাঁকা পথে চলতে বারণ করেছেন ।
৫ ) ‘ এ প্রশ্নের উত্তর একটাই ‘ – ‘ নদীর তীরে একা ‘ রচনা অনুসরণে প্রশ্ন আর তার উত্তরটি লেখ।
উঃ – ‘ নদীর তীরে একা ‘ গল্পটির লেখক জীবন সর্দারের প্রশ্নটি হল তিনি অনেক নদীর তীরে একা একাই কেন গিয়েছেন ।
এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন তিনি প্রকৃতি পড়ুয়া হতে চান । তবে নদীর তীরে গিয়ে শুধু ঢেউয়ের ওঠানামা না দেখে, ওই নদীর খোঁজখবরও তিনি নেন ।
৬ ) ‘ আমাকে চমক দিয়ে নৌকো খুলে দিল মনু। ‘ – এবারে কি দেখা যাবে বলে লেখক আশা করেছেন ?
উঃ – লেখককে চমকে দিয়ে মনু নৌকা খুলে দেয় । লেখক আশা করেন, তীরের গাছপালা, মাটির রং, পলির স্তর, শামুক – গেঁড়ি, গুগলির খোলস এবং ওপাড়ের পাখি ও প্রজাপতির চলন ইত্যাদি দেখার ।
৭ ) ‘ আমরা শুধু যাবনা ‘, তিনজনে ‘ – ‘ তিনজন ‘ কে কে ? তারা কোথায় যেতে চায় ?
উঃ – এখানে তিনজন হলেন ‘ নৌকাযাত্রা ‘ কবিতার কথক তথা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, আশু ও শ্যাম ।
এই তিনজন সাত সমুদ্র তেরো নদীর পারে যেতে চান ।
৮ ) ‘ আংরের চারধারে যেন এখন চিড়িয়াখানা হয়ে উঠেছে । ‘ – লেখক এর একথা বলার কারণটি বুঝিয়ে দাও।
উঃ – পিনাকীরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের ‘ ঢেউয়ের তালে তালে ‘ রচনায় আংরের চারিধারে নানা রঙের মাছ, কচ্ছপ প্রভৃতি এসে হাজির । তাই কথক এই কথা বলেছেন ।
৯ ) ‘… দেখি ডিউক হাসতে হাসতে গরিয়ে পরছে ‘ – ডিউক এভাবে হেসে উঠেছে কেন ?
উঃ – রসগোল্লা খেয়ে খালি টিন ছুঁড়তে গিয়ে দু – এক ফোটা রস কথকের গায়ে এসে পড়ে । পিঁপড়ে উঠবে সে তাড়াতাড়ি জল দিয়ে তা ধুতে থাকে । এই দেখে ডিউক হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ে কারণ সেখানে পিঁপড়েকে আসতে হলে প্রায় ২০০ মাইল সাঁতরে আসতে হবে ।
১০ ) ‘ হঠাৎ কোথায় চললি রে ? ‘ – পর্যটন কবিতায় এই প্রশ্নের উত্তরে কি বলা হয়েছে ?
উঃ – ‘ হঠাৎ কোথায় চললি রে ? ‘ – নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর পর্যটন কবিতায় এই প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়েছে যে সে সান্টা ফের উদ্দেশ্যে চলছে ।
postটি ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটটি Follow করে রাখুন

খুব ভালো লাগলো ৷ প্রশ্নের উত্তরগুলো Share করার জন্য Thank you🙂
ReplyDelete